You are currently viewing বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ ১১২ টি বিখ্যাত উক্তি

বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ ১১২ টি বিখ্যাত উক্তি

বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ ১১২ টি বিখ্যাত উক্তি। আশা করি যে কোনো চাকরির পরীক্ষায় এর বাইরে (কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) আসবে না।

১। “প্রণমিয়া পাটনী কহিল জোর হাতে

আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে”

—– অন্নদামঙ্গল কাব্য (ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর)

২। ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’—– ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর

৩। ‘অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়’—– মুকুন্দরাম।

৪। ‘এক সে পদ্ম তার চৌষট্টি পাখনা,———চর্যাপদ

৫। ‘সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া।’—– চণ্ডীদাস।

৬। ‘রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।’ ——-চণ্ডীদাস।

৭। ‘বামন চিনি পৈতা প্রমাণ বামনী চিনি কিসে রে।’ —লালন

৮। ‘‘সেই সুমধুর স্তব্ধ দুপুর , পাঠশালা – পলায়ন —

ভাবিলাম হায় আর কি কোথায় ফিরে পাব সে জীবন !”

——- (দুই বিঘা ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৮। ‘মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সব চেয়ে কম। তারা জানেও না যে, এইজন্যে মেয়েদের ভাগ্যে ঘরে ঘরে অপমানিত হওয়া এত সহজ।

তারা আপনার আলো আপনি নিবিয়ে বসে আছে। তারপরে কেবলই মরছে ভয়ে,…ভাবনায়,…অযোগ্য লোকের হাতে…খাচ্ছে মার, আর মনে করছে সেইটে নীরবে সহ্য করাতেই স্ত্রীজন্মের সর্বোচ্চ চরিতার্থ।’

……..যোগাযোগ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৯। ‘বিশ্বপিতা স্ত্রী ও পুরুষের কেবল আকারগত কিঞ্চিত ভেদ সংস্থাপন করিয়াছেন মাত্র। মানসিক শক্তি বিষয়ে ন্যূনাধিক্য স্থাপন করেন নাই। অতএব বালকেরা যেরূপ শিখিতে পারে বালিকারা সেরূপ কেন না পারিবেক।———-মদনমোহন তর্কালঙ্কার

১০। ‘সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন/হউক দূর অকল্যাণ সফল অশোভন।’———শেখ ফজলল করিম।

১০।‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর; মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতে সুরাসুর।—– শেখ ফজলল করিম

১১।‘যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি’

——(সদ্ভাব শতক)- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার

১২।‘সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি।’—— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১৩। ‘‘আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান।”—— আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।

১৪। “নমোনমো নম সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি !

গঙ্গার তীর স্নিগ্ধ সমীর , জীবন জুড়ালে তুমি ।

–(দুই বিঘা ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১৫। ‘আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি’

—– সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।

১৬। ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর’—— জীবনানন্দ দাশ

১৭। ‘‘জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।”

— সুফিয়া কামাল

১৮। ‘‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।”—– জীবনানন্দ দাশ।

১৯। ‘হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে,”— সুকান্ত ভট্টাচার্য।

২০। ‘মোদের গরব মোদের আশা, আ-মরি বাংলা ভাষা।’

——অতুল প্রসাদ সেন।

২১। ‘‘বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে / কিন্তু এ স্নেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?”—— মধুসূদন দত্ত।

২২। ‘‘হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমণ”— মধুসূদন দত্ত।

২৩।”তুমি যাবে ভাই? যাবে মোর সাথে,/ আমাদের ছোট গাঁয়?

গাছের ছায়ায় লতায় পাতায়/ উদাসী বনের বায় ?” —- জসীমউদ্দীন

২৪। ‘‘এ দুর্ভাগা দেশ হতে হে মঙ্গলময় /দূর করে দাও তুমি সর্ব তুচ্ছ ভয়-/ লোক ভয়, রাজভয়, মৃত্যু ভয় আর/দীনপ্রাণ দুর্বলের এ পাষাণভার।”——-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

২৫। “মানুষ মরে গেলে পচে যায় ,বেঁচে থাকলে বদলায়…”

——–রক্তাক্ত প্রান্তর, মুনির চৌধুরী

২৬। “আমারে নিবা মাঝি লগে?”

পদ্মা নদীর মাঝি”,-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

২৭।”অতিকায় হস্তি লোপ পাইয়াছে কিন্তু তেলাপোকা টিকিয়া আছে”-বিলাসী (শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় )

২৮। সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি/সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি—— মদনমোহন তর্কালঙ্কার

২৯। ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- মদনমোহন তর্কালঙ্কার

৩০। সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ——প্রমথ চৌধুরী

৩১। সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত——প্রমথ চৌধুরী

৩২। শিক্ষার ‘স্ট্যান্ডার্ড’ মানে জ্ঞানের ‘স্ট্যান্ডার্ড’, মিডিয়ামের ‘স্ট্যান্ডার্ড’ নয়।——আবুল মনসুর আহমদ

৩৩। বিদেশি ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষিত হইবার পর, আগে নয়।——আবুল মনসুর আহমদ

৩৪। হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, – জীবনান্দ দাশ

৩৫। ‘কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ”

—– সৈয়দ এমদাদ আলী।

৩৬। ‘ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।”——– জসীম উদদীন।

৩৭। ‘‘আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।”—— জসীম উদদীন।

৩৮।‘‘যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,”—– সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৩৯। ‘ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।’—— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৪০। ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?”

— কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।

৪১।”এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেওনা”

………কাজী নজরুল ইসলাম

৪২। ‘তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।’— কাজী নজরুল ইসলাম

৪৩। “প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস,

তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।”—–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৪৪। ‘বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ’

—— যতীন্দ্রমোহন বাগচী

৪৫। ‘ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’

—- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৪৭। “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে”- সুকান্ত ভট্টাচার্য।”——- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৪৮। ‘‘আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা ‘পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।” —— রজনীকান্ত সেন

৪৯। ‘‘সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়”- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৫০। ‘‘মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে ক’রে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।”——হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্

৫২। ‘‘সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”—- জীবনানন্দ দাশ।

৫৩। ‘‘আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি”

—— জীবনানন্দ দাশ।

৫৪।‘শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাণ্ডুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”—– জীবনানন্দ দাশ।

৫৫। ‘‘সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”—– জীবনানন্দ দাশ।

৫৬। ‘‘হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”—– সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৫৭। ‘হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো’ —–সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৫৯। ‘‘আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,”—— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৬০। ‘‘আজি হ’তে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে’ – —-কাজী নজরুল ইসলাম

৬১। ‘মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী’

—– সমর সেন।

৬২। ‘‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি” —-আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।

৬৪।. ‘জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন’—— শহীদ কাদরী।

৬৫। ‘‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি”——- দাউদ হায়দার।

৬৬। ‘‘আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।”—— জসীম উদ্দিন।

৬৮।এ জগতে , হায় , সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি —

রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি ।

–(দুই বিঘা )রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৬৯। ‘ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।”——– জসীম উদ্দিন।

৭০। ‘তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী’ ——-আশরাফ ছিদ্দিকী।

৭১। ‘‘কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ”

—– সৈয়দ এমদাদ আলী।

৭২।“মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ’ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৭৩।“এতই যদি দ্বিধা তবে জন্মেছিলে কেন?”– নির্মলেন্দু গুন  

৭৫। “ঝিনুক নীরবে সহো,/ঝিনুক নীরবে সহো,/ঝিনুক নীরবে সহে যাও,

ভিতরে বিষের থলি/ মুখ বুঝে মুক্তা ফলাও।” —- আবুল হাসান

৭৬।”এইখানে সরোজিনী শুয়ে আছে, জানিনা সে এইখানে শুয়ে আছে কিনা”- জীবনানন্দ দাস

৭৭। অপদার্থ মানুষকে অনুকরণ করে নিজের মনুষ্যত্বকে হীন কর না, শুধু অর্থ ও সম্পদের সামনে তোমার মাথা যেন নত না হয়।

—মোহাম্মদ লুতফর রহমান

৭৮। রাজনীতিবিদদের কামড়াকামড়ির দায় রাজনীতির নয়,বরং বুর্জোয়া কাঠামোর নড়বড়ে গঠনই রাষ্ট্রের বারোটা বাজিয়ে দেয় ।

—–(সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু)আখতারুজ্জামান ইলিয়াস

৭৯। “বিপ্লব, অবিশ্যি, শান্ত ভাবেও হতে পারে- অনেকখানি সময় লাগিয়ে ছোট-মাঝারি কিস্তিতে; বহু শত বৎসর পরে যোগফলে মহাবিপ্লবের চেহারাটা অনুমান করা যাবে। বড় বিপ্লব দিয়েই শুরু হতে পারে- ততটা শান্ত ভাবে নয়- বেশি মানবীয় শক্তি খরচ করে নয়। যে সভ্যতা দর্শনের আঁধার-খননে আবছা হয়ে ছিল এতকাল, তাকে যুক্তির পথে চালিয়ে নিয়ে ক্রমেই আলোকিত করে তুলবার জন্যে- পৃথিবীর সকলেরই নিঃশ্রেয়সের জন্যে এই বিপ্লব। অনেকেই এই রকম কথা বলছে। কিন্তু বিপ্লব আসেনি এখনও।—– জীবনানন্দ দাশ।

৮০। “বিপ্লব স্পন্দিত বুকে, মনে হয় আমিই লেনিন”- সুকান্ত ভট্টাচার্য

৮১। বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই।——কাজী নজরুল ইসলাম

৮২।‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে’— রঙ্গলাল মুখোপাধ্যায়।

৮৩। যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে ভোগ করা তাহাকেই সাজে। ——রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৮৪।‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।”—– হেলাল হাফিজ।

৮৫। “মুক্ত করো ভয়/ আপনা মাঝে শক্তি ধরো নিজেরে করো জয়।/ সংকোচের বিহ্বলতা নিজের অপমান/সংকোচের কল্পনাতে হয়ো না ম্রিয়মাণ/দুর্বলেরে রক্ষা করো দুর্জনেরে হানো/নিজেরে দীন নিঃসহায় যেন কভু না জানো।”——-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৮৬।”তরবারি গ্রহণ করতে হয় উচ্চশিরে উদ্ধত হস্ত তুলে,

মালা গ্রহণ করতে হয় উচ্চশির অবনমিত করে,

উদ্ধত হস্ত যুক্ত করে ললাট ঠেকিয়ে।”—কাজী নজরুল ইসলাম

৮৭। ‘রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা’

—- কাজী নজরুল ইসলাম

৮৮। ‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়’—- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৮৯। ‘অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষুদ্ধ স্বদেশ ভূমি।’ ——সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৯০। ‘যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা’—- নির্মলেন্দু গুন।

৯১। ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’

—মাহবুব উল আলম চৌধুরী

৯২।‘‘জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই।” হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে। ———সিকান্দার আবু জাফর।

৯৩। ‘আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা।’

—- শামসুর রাহমান।

৯৪।‘স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো’ —–আলাউদ্দিন আল আজাদ।

৯৫। ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর”——- শামসুর রাহমান।

৯৬।‘‘আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি,”——- রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।

৯৭। “পৃথিবীর সবকটা সাদা কবুতর/ ইহুদী মেয়েরা রেঁধে পাঠিয়েছে/

মার্কিন জাহাজে”—- আল মাহমুদ

৯৮। সত্যি যেদিন পাখিকে খাঁচা থেকে ছেড়ে দিতে পারি/সেদিন বুঝতে পারি পাখিই আমাকে ছেড়ে দিলে।/যাকে আমি খাঁচায় বাঁধি সে আমাকে

আমার ইচ্ছেতে বাঁধে, সেই ইচ্ছের বাঁধন যে শিকলের বাঁধনের চেয়েও শক্ত। ……ঘরে বাইরে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৯৯। “মাধবী হঠাৎ কোথা হতে এল ফাগুন দিনের স্রোতে,

এসে হেসেই বলে যাই যাই যাই।

—–মাধবী ফুল গাছ সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১০০। যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে।

————–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১০১। ……যেন হাঁক দিয়ে আসে/অপূর্ণের সংকীর্ণ খাদে/পূর্ণ স্রোতের ডাকাতি……/¬অঙ্গে অঙ্গে পাক দিয়ে ওঠে/-কালবৈশাখীর-ঘূর্ণি-মার-খাওয়া অরণ্যের বকুনি।——–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১০২।’কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি’

—————রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১০৩। ‘‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।”——কামিনী রায়।

১০৪। মনে যখন একটা প্রবল আনন্দ

একটা বৃহৎ প্রেমের সঞ্চার হয় তখন

মানুষ মনে করে, ‘আমি সব পারি’। তখন

হঠাৎ আত্নবিসর্জনের

ইচ্ছা বলবতী হইয়া ওঠে।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।

১০৫। সংসারের কোন কাজেই

যে হতভাগ্যের বুদ্ধি খেলে না,

সে নিশ্চয়ই ভাল বই লিখিবে।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(সম্পাদক)।

১০৬। যে ছেলে চাবামাত্রই পায়,

চাবার পুর্বেই যার অভাব মোচন

হতে থাকে; সে নিতান্ত দুর্ভাগা।

ইচ্ছা দমন করতে না শিখে কেউ

কোনকালে সুখী হতে পারেনা।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

১০৭। সামনে একটা পাথর পড়লে যে লোক

ঘুরে না গিয়ে সেটা ডিঙ্গিয়ে পথ

সংক্ষেপ করতে চায়-বিলম্ব তারই

অদৃষ্টে আছে।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

১০৮। বিধাতা আমাদের

বুদ্ধি দেননি কিন্তু স্ত্রী দিয়েছেন, আর

তোমাদের বুদ্ধি দিয়েছেন;

তেমনি সঙ্গে সঙ্গে নির্বোধ

স্বামীগুলোকেও তোমাদের হাতে সমর্পন

করেছেন।- আমাদেরই জিত।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

১০৯।

বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়,

তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায়

না।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(শেষের কবিতা)।

১১০। লোকে ভুলে যায়

দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন

ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(শেষের কবিতা)।

১১১।পূর্ণ প্রাণে যাবার যাহা

রিক্ত হাতে চাসনে তারে,

সিক্ত চোখে যাসনে দ্বারে।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শেষের কবিতা)।

১১২। সোহাগের সঙ্গে রাগ

না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকে না। তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (চোখের বালি)।

বিভিন্ন সাহিত্যিকদের গুরুত্বপূর্ণ উক্তিসমূহ

বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষা প্রশ্ন গুলোঃ

প্রশ্নঃ আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার কেমন করিয়া হায়, কবর দেশেতে ঘুমায়ে রয়েছে নিঝ্ঝুম নিরালায়! পঙ্ক্তিটি

কোন কবির রচনা?

উঃ জসীমউদ্দীন

প্রশ্নঃ আমি বেদুঈন, আমি চেঙ্গিস আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ। পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?

উঃ কাজী নজরুল ইসলাম

প্রশ্নঃ বাপের বাড়িতে যাইবার কালে কহিত ধরিয়া পা ‘‘আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান-তলীর গাঁ।’’পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?

উঃ জসীমউদ্দীন

প্রশ্নঃ ‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁরিটির তীরে’ – কোন কবির কবিতা থেকে নেয়া?

উঃ জীবনানন্দ দাশ

প্রশ্নঃ ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা,

ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ,

আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।

পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?

উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

প্রশ্নঃ ‘বৃথা ত্রাসে প্রলয়ের সিন্ধু ও দেয়া- ভার , ঐ হল পুণ্যের যাত্রারা খেয়া পার ।’Ñএই উদ্ধতাংশটি কোন কবির রচনা?

কাজী নজরুল ইসলাম

প্রশ্নঃ হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন;-

তা সবে, (অবোধ আমি!) অবহেলা করি,

পর- ধন- লোভে মত্ত, করিনু ভ্রমণ

পরদেশে, ভিক্ষাবৃত্তি কুক্ষণে আচারি ।

এই পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?

উঃ মাইকেল মধুসূধন দত্ত

প্রশ্নঃ ‘নিঃশেষে নিশাচর, গ্রাসে মহাবিশ্বে, ত্রাসে কাঁপে তরণীর পাপী যত নিঃস্বে ।’ কবিতাটি কোন কবির লেখা?

উঃ কাজী নজরুল ইসলাম

প্রশ্নঃ ‘সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন ।

হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন ।

কবিতাংশটুকু কার লেখা?

উঃ শেখ ফজলল করিম

প্রশ্নঃ ‘‘গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরসা ।

কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা ।’’

এ উদ্ধৃতাংশটি কোন কবির রচনা?

উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

প্রশ্নঃ ‘হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়, বসন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়?

এ উদ্ধৃতাশংশটি কোন কবির রচনা?

উত্তর: বেগম সুফিয়া কামাল

প্রশ্নঃ এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক ।

পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?

উত্তর: কবি জসীমউদ্দীন

প্রশ্নঃ গাহি তাহাদের গান –

ধরনীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান । – পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

প্রশ্নঃ ‘‘মোদের গরব মোদের আশা,

আ-মরি বাংলা ভাষা ।’’

কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?

উত্তর: অতুল প্রসাদ সেন

প্রশ্নঃ সাম্যের গান গাই

আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই।

কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

প্রশ্নঃ দেখিনু সে দিন রেলে

কুলি ব‘লে এক বাবু সা‘ব তারে

ঠেলে দিল নীচে ফেলে! পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

প্রশ্নঃ ‘খাঁচার পাখী ছিল সোনার খাঁচাটিতে

বনের পাখী ছিল বনে ।

একদা কি করিয়া মিলন হল দোঁহে,

কি ছিল বিধাতার মনে ।

কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?

উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

প্রশ্নঃ ‘মরন রে,

তুঁহুঁ মম শ্যাম সমান।’

পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?

উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠকুর

প্রশ্নঃ ‘পাহাড় সমান ঢেউয়ের বুকে নৌকা আমায় ভাসে,

মেঘ-মুকুলের পাহাড় থেকে ঝড়ের ঝাপটা আসে ।’

-এই কবিতাংশটুকু কোন কবির রচনা?

উত্তর: আহসান হাবীব

প্রশ্নঃ ‘ভাতদে হারামজাদা’ তা না হলে, মানচিত্র খাব,’ উদ্ধিতিটির রচয়িতা কে?

উত্তর: রফিক আজাদ

প্রশ্নঃ ‘কোথায় স্বর্গ? কোথায় নরক? কে বলে তা বহুদুর?

মানুষেরই মাঝে স্বর্গ নরকÑমানুষেতে সুরাসুর ।’

পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?

উত্তর: শেখ ফজলল করিম

প্রশ্নঃ ‘আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি, এই ছিল মোর ঘটে

তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ,আমি আজ চোর বটে।’

পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?

উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

প্রশ্নঃ গাহি তাহাদের গান –

ধরনীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান । – পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

প্রশ্নঃ ‘লোকে বলে, বলেরে, ঘর-বাড়ি ভালা না আমার’- এ মরমী গানটি কার লেখা?

উত্তর: হাসান রাজা

প্রশ্নঃ কোনো উৎসবে বা অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীতের কতটুকু বাজানো হয়?

উত্তর: প্রথম ৪ লাইন

প্রশ্নঃ গাহি তাহাদের গান

ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান ।’

পঙ্ক্তিটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কােন কবিতার অংশ?

উত্তর: জীবন বন্দনা

প্রশ্নঃ ‘আমি চিরদুর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস, মহা – প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংশ ।’

-পঙ্ক্তিটি কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতার অংশ?

উত্তর: বিদ্রোহী

♪♪♪♪♪♪♪♪♪চরিত্র ♪♪♪♪♪♪♪♪♪

কাব্য ও কাব্যের প্রধান চরিত্র

➺ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন – বাধা, কৃষ্ণ, বড়াই।

➺ চন্ডীমঙ্গল – ফুল্লরা, ভাড়ুদত্ত, মুরারীশীল

➺ সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী – মহিষী ময়নামতি, রাজা লোর

➺ অন্নদামঙ্গল – ঈশ্বরী পাটনী, হীরা মালিনী, বিদ্যা ও সুন্দর

➺ পদ্মাবতী – পদ্মাবতী

➺ চিত্রাঙ্গদা – চিত্রাঙ্গদা, অর্জুন

➺ বিদায় অভিশাপ – দেবযানী, কচ

➺ সতী – অমাবাঈ

➺ বিসর্জন – অপর্ণা, জয়সিংহ, রঘুপতি, গোবিন্দ মাণিক্য

➺ মালিনী – ক্ষোমংকর, মালিনী

➺ পদ্মপুরণ – চাঁদ সওদাগর, মনসা, লখিন্দর

➺ মেঘনাদবধ – মেঘনাদ, বীরবাহু, চিত্রাঙ্গদা, রাবণ, সীতা, লক্ষণ, রাম, বিভীষণ

✿ গল্প ও গল্পের প্রধান চরিত্র

➺ ছুটি – ফটিক, মাখন

➺ কাবুলীওয়ালা – রহমত, খুকী

➺ খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন – রাইচরণ

➺ পোস্টমাস্টার – রতন

➺ সমাপ্তি – মৃন্ময়ী

➺ নষ্টনীড় – চারু

➺ শাস্তি – দুখিরাম, ছিদাম, রাধা, চন্দরা

➺ পয়লা নম্বর – অনিলা

➺ ল্যাবরেটরী – মোহিনী, নন্দ কিশোর

➺ হৈমন্তী – হৈমন্তী, অপু

➺ মধ্যবর্তী – হরসুন্দরী, শৈলবালা

➺ হালদার গোষ্ঠী – বানোয়ারী লাল

➺ একরাত্রি – সুরবালা

➺ না-মঞ্জুর – গিরিবালা

➺ অতিথি – তারাপদ

➺ জীবিত ও মৃত – কদম্বিনী

➺ মেঘ ও রৌদ্র – শশীভূষণ

➺ বোষ্টামী – জানন্দী

➺ অপরিচিতা – কল্যাণী

➺ দিদি – শশীমুখী

➺ অাপদ – নীলকণ্ঠ

➺ ফুলের মূল্য – ম্যাগী

➺ ধ্বংস পথের যাত্রী – ভুলি

➺ অরক্ষণীয়া – জ্ঞানদা, দুর্গামণি

➺ রামের সুমতি – রাম, নারায়ণী।

>>>মুজাহিদ 

➺ মেজদিদি – হরিলক্ষী

➺ অভাগীর স্বর্গ – কাঙ্গালীর মা

➺ মহেশ – গফুর, অামিনা

➺ বিলাশী – বিলাশী, মৃত্যুঞ্জয়

➺ পণ্ডিত মশাই – বৃন্দাবন, কুসুম

➺ বড়দিদি – মাধবী, সুরেশ

➺ তারিণী মাঝি – সখী

➺ প্রাগৈতিহাসিক – ভিখু, পেহলাদ, পাঁচী

➺ পাশ-ফেল – নীরেন, বিমল, বকুল

➺ শিউলিমালা – শিউলিমালা

➺ অামরা তিনজনে – মোনালিসা

➺ জতুগৃহ – শতদল, মাধুরী

➺ পথ জানা নেই – গহুরালি

➺ নয়নচারা – অামু

➺ অাত্মজা ও একটি করবী গাছ – ফেকু

✿ নাটক ও নাটকের প্রধান চরিত্র

➺ শকুন্তলা – শকুন্তলা

➺ নীলদর্পণ – তোরাপ, নবীন, মাধবী, অাদুরী

➺ কৃষ্ণকুমারী – কৃষ্ণকুমারী, ভীম সিং, বিলাসবতী, মর্দানকী, তপস্বিনী।

➺ অচলায়তন – পঞ্চক

➺ ডাকঘর – অমল, সুধা, মাধব, দত্ত, ঠাকুর দা

➺ রক্তকরবী – নন্দিনী, রঞ্জন

➺গৃহ প্রবেশ – যতীন, মণি।

➺ রক্তাক্ত প্রান্তর – জোহরা, জরিনা, হিরণবালা, ইব্রাহীম কার্দি।

✿ উপন্যাস ও উপন্যাসের প্রধান চরিত্র

➺ অালালের ঘরে দুলাল – ঠকচাচা, বাঞ্ছারাম, বাবুরাম বাবু

➺ চোখের বালি – মহেন্দ্র, বিনোদিনী।

>>>মুজাহিদ। 

➺ গোরা – গৌরমোহন, সুচরিতা, ললিতা, বিনয়, লবণ্য।

➺ শেষের কবিতা – অমিত, লাবণ্য, শোভণলাল

➺ চতুরঙ্গ – দামিনী, শচীশ, শ্রী বিলাস

➺ ঘরে বাইরে – নিখিলেশ, বিমলা, মেজরানী।

➺ যোগযোগ – মধসূদন, কুমুদিনী।

➺ দুই বোন – শর্মিলা, শাশাঙ্ক, উর্মিমালা, নীরদ।

➺ মালিনী – নীরজা, অাদিত্য, সরলা

➺ দুর্গেশনন্দিনী – অায়েশা, তিলোত্তমা

➺ চন্দ্রশেখর – শৈবালিনী, দলনী বেগম, প্রতাপ, চন্দ্রশেখর।

➺ রজনী – রজনী, শচীন্দ্র।

➺ বিষবৃক্ষ – কুন্দনন্দিনী, নগেন্দ্রনাথ, হীরা, সূর্যমুখী।

➺ কৃষ্ণকান্তের উইল – ভ্রমর, রোহিনী, হরলাল, গোবিন্দলাল।

➺ পরিণীতা – ললিতা, শেখর।

➺ পল্লী সমাজ – রমা, রমেশ।

➺ দেনা-পাওনা – ষোড়শী, নির্মল।

>>>মুজাহিদ 

➺ দত্তা – বিলাশ, বিজয়, নরেন।

➺ শ্রীকান্ত – শ্রীকান্ত, ইন্দ্রনাথ, অন্নদা, রাজলক্ষ্মী, অভয়া।

➺ চরিত্রহীন – সতীশ, সাবিত্রী, কিরণময়ী, দিবাকর।

➺ গৃহদাহ – মহিম, সুরেশ, অচলা, মৃণাল।

➺ শেষের পরিচয় – সবিতা, রমণী, বাবু।

➺ কবি – ঠাকুর ঝি, নিতাই।

➺ রাইকমল – রসিকদাস, কমল, রঞ্জন।

➺ ধাত্রীদেববতা – শিবনাথ, গৌরী।

➺ রজনী – রজনী, সুনীল, অহিন্দ

➺ জাম – শঙ্কর।

➺ ক্যানভাসার – হীরালাল, কাত্যায়নী।

➺ জোহরা – জোহরা

➺ অনোয়ারা – অানোয়ারা

➺ অাব্দুল্লাহ – অাবদুল্লাহ, অাবদুল কাদের।

➺ পদ্মা নদীর মাঝি – মালা, কুবের, হোসেন মিয়া, কপিলা।

➺ লৌহকপাট – বিবি।

➺ ত্রিপদী – চারু, সলথ, দেবল

 চরিত্র >>>♪

যেকোনো প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য গূরত্বপৃর্ন ৫০ টি বানান শুদ্ধিকরনঃ

০১| বিদোষী = বিদুষী

০২| সহযোগীতা = সহযোগিতা

০৩| শিরচ্ছেদ = শিরশ্ছেদ

০৪| মনোকস্ট = মনঃকষ্ট

০৫| অপরাহ্ন = অপরাহ্ণ

০৬| দূরাবস্থা = দুরবস্থা

০৭| ষ্টেশন =স্টেশন

০৮| মুহুর্ত = মুহূর্ত

০৯| উপযোগীতা = উপযোগিতা

১০| কল্যান = কল্যাণ

১১| জীবীকা = জীবিকা

১২| স্বরস্বতী = সরস্বতী

১৩| গীতাঞ্জলী = গীতাঞ্জলি

১৪| পিপিলিকা = পিপীলিকা

১৫| ব্যপ্ত = ব্যাপ্ত

১৬| মুখস্ত = মুখস্থ

১৭| সংস্কৃতিক = সাংস্কৃতিক

১৮| অন্তভুক্ত =অন্তর্ভুক্ত

১৯| ঐক্যতান = ঐকতান

২০| উপরোক্ত = উপর্যুক্ত

২১| দ্বন্দ= দ্বন্দ্ব

২২| ভূবন = ভুবন

২৩| বিভিষিকা = বিভীষিকা

২৪| আলচ্যমান = আলোচ্যমান

২৫| পুরান = পুরাণ

২৬| ঝরণা = ঝরনা

২৭| বৈচিত্র= বৈচিত্র্য

২৮| দৈন্যতা = দৈন্য/দীনতা

২৯| পুরষ্কার = পুরস্কার

৩০| স্নেহাশীস = স্নেহাশিস

৩১| বয়জেষ্ঠ্য = বয়োজ্যেষ্ঠ

৩২| দূরাদৃস্ট = দুরাদৃষ্ট

৩৩| কর্মজীবি = কর্মজীবী

৩৪| আকাংখা = আকাঙ্ক্ষা

৩৫| প্রতিযোগীতা = প্রতিযোগিতা

৩৬| সন্যাসী = সন্ন্যাসী

৩৭| বহিস্কার = বহিষ্কার

৩৮| জগত = জগৎ

৩৯| মনীষি = মনীষী

৪০| শান্তনা = সান্ত্বনা

৪১| মন্ত্রীত্ব = মন্ত্রিত্ব

৪২| বুদ্ধিজীবি = বুদ্ধিজীবী

৪৩| ইতিমধ্যে = ইতোমধ্যে

৪৪| ভৌগলিক= ভৌগোলিক

৪৫| মুমুর্ষু = মুমূর্ষু

৪৬| শ্রদ্ধান্ঞ্জলী = শ্রদ্ধাঞ্জলি

৪৭| উত্তারায়ন = উত্তারায়ণ

৪৮| ঋন = ঋণ

৪৯| ইদানিংকাল = ইদানীং

৫০| সম্বর্ধনা = সংবর্ধনা

#40th_bcs

১) আপদ এর বিপরীত শব্দ – সম্পদ

২) ভূত এর বিপরীত শব্দ – ভবিষ্যৎ

৩) শান্ত এর বিপরীত শব্দ – অনন্ত

৪) কৃতঘ্ন এর বিপরীত শব্দ – কৃতজ্ঞ

৫) অশুদ্ধ বাক্য – সর্বদা পরিস্কৃত থাকিবে

৬) শুদ্ধ বাক্য – তুমি কি ঢাকা যাবে??

৭) শুদ্ধ বাক্য – রহিমা পাগল হয়ে গেছে

৮) শুদ্ধ বাক্য – বুনো ওল, বাঘা তেতুল

৯) বায়ু শব্দের সমার্থক শব্দ – বাত

১০) চাঁদ এর সমার্থক শব্দ – নিশাপতি

১১) সমুদ্র শব্দের সমার্থক – পাথার

১২) রাজা শব্দের সমার্থক – নরেন্দ্র

১৩) জল শব্দের সমার্থক শব্দ – অম্বু

১৪) কৌমুদির প্রতিশব্দ নয় – নলিনী

১৫) অরুন এর প্রতিশব্দ নয় – বিজলী

১৬) নিকেতন এর প্রতিশব্দ নয় – তোয়

১৭) রামা এর প্রতিশব্দ নয় – সুত

১৮) শিক্ষককে শ্রদ্ধা কর। এখানে শিক্ষককে – সম্প্রদান ৭ মী বিভক্তি

১৯) পৌরসভা কোন সমাস – ৬ষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস

২০) অর্ক এর প্রতিশব্দ নয় – অনিল

২১) কোনটি সঠিক – আপাদমস্তক

২২) দশানন কোন সমাস – বহুব্রীহি সমাস

২৩) ভূত এর বিপরীত শব্দ – ভবিষ্যত

২৪) রক্ত করবী – নাটক

২৫) বসুমতী শব্দের সমার্থক – ধরিত্রী

২৬) পরার্থ শব্দের অর্থ – পরোপকার

২৭) যে নারী প্রিয় কথা বলে – প্রিয়ংবদা

২৮) সাত সাগরের মাঝি কাব্য – ফররুখ আহমেদ এর

২৯) বৃষ্টি এর সন্ধি বিচ্ছেদ – বৃষ+তি

৩০) রবীন্দ্রনাথের রচনা নয় – বিষের বাঁশী

৩১) গুরুজনে ভক্তিকর এখানে গুরুজনে – কর্মকারক

৩২) বনফুল যার ছদ্মনাম – বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়

৩৩) surgeon এর পরিভাষা – শল্য চিকিৎসক

৩৪) হে বঙ্গ ভান্ডারে তব বিবিধ রতন কার কবিতার লাইন – মাইকেল মধুসূদন দত্ত

৩৫) ব্যথার দান – কাজী নজরুল রচিত গল্প

৩৬) সংশপ্তক কার – শহীদুল্লাহ কায়সার

৩৭) পর্যালোচনার সন্ধি বিচ্ছেদ – পরি + আলোচনা

৩৮) অম্বর শব্দের অর্থ – আকাশ

৩৯) নিরানব্বইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি

৪০) শুদ্ধ বানান – পিপীলিকা

৪১) প্রবচন – পুরোনো চাল ভাতে বাড়ে

৪২) দারিদ্রতা শব্দটি অশুদ্ধ – প্রত্যয়জনিত কারনে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এডি ২০১০, ২০০৯, ২০০৮

১) কোন বানানটি সঠিক – ভদ্রোচিত

২) উনপাঁজুরে শব্দরে অর্থ – দুর্বল

৩) উত্তম পুরুষের উদাঃ – আমি

৪) দিনের আলো ও সন্ধ্যার আঁধারে মিলন – গোধূলী

৫) যা দীপ্তি পাচ্ছে – দেদীপ্যমান

৬) আকাশ শব্দের সমার্থক নয় – হিমাংশু

৭) দেশী শব্দ – চাল, চুলা

৮) সন্ধি শব্দের বিপরীত শব্দ – বিয়োগ

৯) কোনটির লিঙ্গান্তর হয় না – কবিরাজ

১০) সকল সভ্যগণ এখানে উপস্থিত ছিলেন এর শুব্দ রুপ – সভ্যগণ এখানে উপস্থিত ছিলেন

১১) বাঁধ্ + অন = বাঁধন কোন শব্দ – কৃদন্ত শব্দ

১২) ধাতু কয় প্রকার – ৩ প্রকার

১৩) রচনাটির উৎকর্ষতা অনস্বীকার্য এর শুব্দ রুপ – রচনাটির উৎকর্ষ অনস্বীকার্য

১৪) দশে মিলে করি কাজ এখানে দশে – কর্তৃকারকে ৭মী বিভক্তি

১৫) স্বরসংগতির উদাহরন – দেশী> দিশী

১৬) পাতায় পাতায় পড়ে নিশির শিশির এখানে পাতায় পাতায় – অধিকরণে ৭মী বিভক্তি

১৭) যে বহু বিষয় জানে – বহুজ্ঞ

১৮) যৌগিক স্বরধ্বনি – ঐ

১৯) সূর্য এর প্রতিশব্দ নয় – হিমকর

২০) কবর কবিতাটি কোন কাব্যের – রাখালী

 গুরুত্বপূর্ণ শব্দার্থ।

০১| অভ্র___মেঘ/আকাশ(শুভ্র–সাদা)

০২| অভ্র___খনিজ ধাতু(Mica)

০৩| অয়োময়___লৌহকঠিন

০৪| অবিহিত___অনুচিত

০৫| অবিরাম___অনবরত

০৬| অভিরাম___সুন্দর

০৭| অভিনিবেশ__মনোযোগ

০৮| ওষ্ঠাধর___উপরের ও নিচের ঠোঁট

০৯| অলীক___মিথ্যা

১০| অনীক___সৈন্য

১১| ফরিক___সৈন্য

১২| অনিকেত___গৃহহীন/ছন্নছাড়া

১৩| অর্বাচীন___মূর্খ/কনিষ্ঠ/অপক্ব

১৪| অষ্টরম্ভা___ফাঁকি/শূন্য

১৫| অধমর্ণ___ঋণী/ঋণগ্রহীতা

১৬| উত্তমর্ণ___সুদখোর/ঋণদাতা

১৭| অসি____অস্ত্র/আয়ূধ/প্রহরণ/খড়ক

১৮| অছি___অভিভাবক

১৯| অমরাবতী__স্বর্গ/স্বর্গীয় উদ্যান

২০| অপঙ্গ___দৃষ্টিকোণ

২১| অপলাপ__অস্বীকার/গোপন

২২| অশ্ব___ঘোড়া

২৩| অশ্ম___পাথর

২৪| অশন___খাদ্যদ্রব্য

২৫| আঁধার___অন্ধকার

নোট→নোট রমজান

২৬| আধার___স্থান

২৭| আহব____যুদ্ধ

২৮| আশী___দাঁত

২৯| আপণ(সাধু শব্দে)___দোকান

৩০| আসার____প্রবল বৃষ্টিপাত/জলকণা

৩১| আষাঢ়___মাস বিশেষ

৩২| আবরণ__পোশাক

৩৩| আভরণ___অলঙ্কার

৩৪| আকিঞ্চন___চেষ্টা

৩৫| ইনকিলাব___বিপ্লব

৩৬| ইত্তেফাক___সম্প্রীতি

৩৭| উচাটন___উৎকণ্ঠা

৩৮| উদীচী____উত্তর দিক

৩৯| প্রতীচী____দক্ষিণ দিক

৪০| পাশ্চাত্য_____পশ্চিম দিক

৪১| প্রতীচ্য___পূর্ব দিক

৪২| উত্তরী/উত্তরীয়___চাদর

৪৩| উপরোধ___অনুরোধ

৪৪| উপাদান___উপকরণ

৪৫| উপাধান___বালিশ

৪৬| উৎকুন____উকুন

৪৭| ঊর্মি____ঢেউ

৪৮| ঊর্ণনাভ___মাকড়সা/অষ্টপদ

৪৯| ঋক____শ্লোক/ছোট কবিতা/শোলক

৫০| ঋজু____সোজা(বক্র-বাঁকা)

৫১| কপোত___কবুতর

৫২| কপোল___গাল/গণ্ডদেশ

৫৩| কপাল____ললাট/ভাগ্য

৫৪| কড়চা/রোজনামচা____দিনলিপি

৫৫| কালকূট___তীব্রবিষ

৫৬| কিরীট___মুকুট

৫৭| কুহক___মায়া/ছলনা

৫৮| কুহেলী/কুজ্ঝটিকা___কুয়াশা

৫৯| কিণাঙ্ক___হাতের শক্ত চামড়া/কড়া

৬০| কুঁড়ি___কোড়ক/মুকুল

৬১| কুল___গোত্র/বংশ

৬২| কূল___তীর/নদীর কূল

৬৩| কূপমণ্ডুক__কুয়োর ব্যাঙ/ঘরকুনে

৬৪| কুক্কুট___মোরগ

৬৫| কুঞ্জর/শশ___খরগোশ

৬৬| কুঞ্জর___বন(নিকুঞ্জ–বাগান)

৬৭| কোষ্ঠী___জন্মপঞ্জিকা

৬৮| ক্রান্তি___পরিবর্তন(৮ম শ্রেণির বাংলা১ম)

৬৯| কুশীলব___অভিনেতা

৭০| ক্ষিতিতল___ভূতল

৭১| খতরনাক__বিপজ্জনক/মারাত্মক

৭২| খদ্যোক___জোনাকি পোকা

৭৩| খেচর___পাখি

৭৪| গতাসু___মৃত

৭৫| গুবাক___সুপারিগাছ

৭৬| চঞ্চু____ঠোঁট

৭৭| ছুতার/সূত্রধর___কাঠমিস্ত্রি

৭৮| জঙ্গম__গতিশীল(বিপরীত স্থাবর)

৭৯| জাহাকুল/ক্রীতদাস__গোলামের হাসি

৮০| জাঙ্গাল___বাঁধ

৮১| জুলমাত___অন্ধকার

৮২| তক্ষক____বিষধর সাপ

৮৩| তণ্ডুল____চাল

৮৪| তামরস___পদ্মফুল

৮৫| তাম্বুল____পান

৮৬| তিমিরকুন্তলা__রাত্রি

৮৭| তিমিরবিদারী___সূর্য

৮৮| দুর্মর____কঠিন প্রাণ

৮৯| দৌবারিক___দারোয়ান

৯০| ধীমান____জ্ঞানী

৯১| ধীবর____মৎস্যজীবী/জেলে

৯২| নীপ____কদম

৯৩| নীর___পানি(নীড়–বাসা)

৯৪| পনস___কাঁঠাল

৯৫| পরভৃৎ___কাক

৯৬| পরভৃত___কোকিল

৯৭| পল্বল___ডোবা

৯৮| পরশ্ব___পরশু

৯৯| পঞ্চস্বর___কোকিলের সুরলহরী

১০০| পাথার____সমুদ্র

নোট→ Md. Ramjan

১০১| পারিষদ___মোসাহেব/চাটুকার

১০২| পাণি___হাত(পানি–জল)

১০৩| পাঞ্জেরি___জাহাজের অগ্রভাগে থাকা নৌকর্মী(রূপক অর্থে জাতির পথ প্রদর্শক)

১০৪| পুষ্পারতি___ফুলের বন্দনা

১০৫| পুলিন___সৈকত/তট/বেলাভূমি

১০৬| পেলব___কোমল

১০৭| পেটোয়া___অনুগত বাহিনি

১০৮| পোখরাজ___মণি বিশেষ

১০৯| প্রভাস___প্রখরদীপ্তি

১১০| প্রমাদ___ভুলভ্রান্তি

১১১| দেড়ী___দেড়গুণ

১১২| সার্ধ___দেড়

১১৩| প্রমিত___জ্ঞাত

১১৪| প্রথিত___বিখ্যাত

১১৫| প্রাকার___বিশ্বাস

১১৬| প্রাংশু____দীর্ঘকায়

১১৭| প্রকৃত__যথার্থ(প্রাকৃত-স্বাভাবিক)

১১৮| প্রস্রবণ___ঝরনা

১১৯| বক্র/বঙ্কিম___বাঁকা

১২০| বায়স___কাক

১২১| বারওয়ারি___সর্বজনীন

১২২| বামেতর___ডান

১২৩| বানি__গয়না তৈরির মজুরি(বাণী-কথা) ১২৪| বিটপী___বৃক্

Leave a Reply