বাংলা ব্যাকরণের মৌলিক কিছু প্রশ্ন

১। ভাষার মূল উপকরণ বাক্য।
২। ভাষার মূল উপাদান ধ্বনি।
৩। ভাষার মৌলিক উপাদান শব্দ।
৪। বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক/মৌলিক উপাদান শব্দ।
৫। ধ্বনিকেশব্দের ক্ষুদ্রতম একক বলা হয়।
৬। শব্দকে বাক্যের প্রাণ বলা হয় ।
৭। উপসর্গ পদের আগে বসে, আর প্রত্যয় পদের পরে বসে ।
৮। উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে ।
৯। যে ৪টি উপসর্গ বাংলা, তৎসম উভয় ক্ষেত্রেই রয়েছে আ, সু, নি , বি।
১০। অনুসর্গের অপর নাম কর্মপ্রবচনীয় বলে। এরা স্বাধীন পদ রুপে ও শব্দ বিভক্তির ন্যায় ব্যবহৃত হতে পারে।
১১। বিভক্তিহীন নাম শব্দ বলে প্রাতিপাদিক বা নাম প্রকৃতি ।
১২। বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে ।
১৩। ক্রিয়াপদের মূলকে ধাতু বলে ।
১৪। বাক্যে অপরিহার্য ক্রিয়াপদ ।
১৫। সন্ধির সুবিধা ২টি ১. উচ্চারণ সহজ ২. ধ্বনিগত মাধুর্য স্থাপন সম্পাদন ।
১৬। ভাষার অপপ্রয়োগ ঘটে মূলত ৩টি কারণে । ১. উচ্চারণগত, ২ শব্দগঠনজনিত ৩. শব্দের অর্থগত
১৭। খাঁটি বাংলা শব্দে বিসর্গের ব্যবহার নাই ।
১৮। তৎসম শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
১৯। সমাসবদ্ধ শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
২০। সমাস ভাষাকে সংক্ষেপ করে ।
২১। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে আগত।
২২। ব্যাকরণ শব্দটি সংস্কৃত থেকে আগত।
২৩। শব্দের অন্ত্য বর্ণের পূর্ব বর্ণ কে উপধা বলে ।
২৪। সমন্ধ পদ, তারিখ লিখতে, ঠিকানা লিখতে পদের পর কমা বসাতে হয়।
২৫। বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে।

Leave a Reply