৯ম-১০ম বোর্ড বই এর ইতিহাস থেকে ২২৬ টি প্রশ্ন ও উত্তর

১। বাংলায় স্বাধীন সুলতানি আমল স্থায়ী হয়েছিলো – ২০০ বছর

২। বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের মূলমন্ত্র ছিলো – স্বদেশী আন্দোলন

৩। ব্রিটিশ শাসনকালে নারী সমাজ ব্যাপকভাবে পিছিয়ে থাকার কারন – সামাজিক অনুশাসন

৪। সুবেদার সুজা ক্ষমতায় ছিলেন – ১১ বছর

৫। বাংলার রাজদরবারে ফার্সি হয় – সুলতানিদের সূত্রে

৬। পূর্ববঙ্গ বাংলাদেশের একটি পরিচয়। এই পরিচয় এর সাথে সম্পৃক্ত – বঙ্গভঙ্গ

৭। কাসিম বাজারে ওলন্দাজের ফেক্টরি ছিলো – সিল্কের

৮। ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ স্বাধীন সুলতানি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন – বাংলায়

৯। ভাস্কো – ডা – গামা ভারতের কোন বন্দরে আসেন – কালিকট

১০। ফরাসিরা ইংরেজদের সাথে যুদ্ধ হেরে কোথায় চলে যায় – ইন্দোচীনে

১১। শায়েস্তা খানের দৈনিক আয় – ২ লক্ষ টাকা

১২। বার্নিয়ার ছিলেন – ফরাসি পর্যটক

১৩। মুঘল সম্রাট আকবরের পুত্র – জাহাঙ্গীর

১৪। মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কারের ফলে বাংলা ভাষায় সংবাদপত্র প্রকাশ করে সৃষ্টি করেছিলো – জনমত

১৫। চন্দননগর ও চুঁচুড়ায় শক্ত ঘাটি গড়েছিল – পর্তুগিজ

১৬। বাংলা থেকে বেশি পুঁজি পাচার হয় – সুবেদার সুজাউদ্দিন এর আমলে

১৭। ঘন ঘন কৃষক বিদ্রোহ কোন মুঘল আমলে – সম্রাট জাহাঙ্গীর

১৮। ১৯৪০ সালের দ্বি- জাতিতত্বের ভারত বিভক্তি ফরমুলা – মুসলিম লীগের

১৯। ১৮২১ সালে মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার হয় – শ্রীরামপুরে

২০। বৃটিশ সময়ে মুষ্টিমেয় জমিদার শ্রেনিকে বলা হতো – সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণী

২১। কোন জাতি বাংলা কারখানা স্থাপন করে ব্যবসা শুরু করেছিলো? – দিনেমার

২২। ভারত সচিব কত সদস্য বিশিষ্ট পরামর্শক সভা বা কাউন্সিলের মাধ্যমে ভারতে শাসনের ব্যবস্থা করেন? – ১৫ জন

২৩। ভাস্কো – ডা – গামা জাতিতে – পর্তুগিজ ( কালিকূট বন্দরে)

২৪। বাংলায় দ্বৈত শাসন – লর্ড ক্লাইভ

২৫। আল বুকার্ক – দক্ষ নাবিক ( ভারত মহাসাগর কর্তৃত্ব)

২৬। বাংলায় রাজপুতনা থেকে এসেছিলো – মারওয়াড়িরা

২৭। সম্রাট আকবরের সেনাপতি – মানসিংহ

২৮। স্বদেশী আন্দলনের সূত্র ধরে যা ঘটে তা হলো – স্বরাজ আন্দোলন, অসহযোগ আন্দোলন

২৯। সেনরা বাংলায় এসেছিলো – দক্ষিণ ভারত হতে

৩০। বাংলার সাথে তুর্কির যোগাযোগ – ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খিলজি

৩১। ” ভাগ করো, শাসন করো ” – নীতির প্রবক্তা? – ব্রিটিশরা

৩২। বৃটিশ মন্ত্রিসভা কর্তৃক কয়জন মন্ত্রীকে ভারত সচিব পদে মনোনীত করা হয়? – ১ জন

৩৩। বঙ্গীয় আইনসভা প্রতিষ্ঠানকালে কতো জন সদস্য ছিলো? – ১২ জন

৩৪। নবাব সিরাজ উদ্দৌল্লার রাজধানী – মুর্শিদাবাদ

৩৫। বার ভূইয়ারা প্রায়ই সবাই – রাজপুত বংশের

৩৬। কোন ইংরেজ সেনাপতি কলকাতা দখল করেন? – ওয়াটসন

৩৭। ১৬৮৬ সালে ইংল্যান্ড এর রাজা ছিলেন – দ্বিতীয় জেমস

৩৮। বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের মূলসূত্র – স্বদেশী আন্দোলন

৩৯। সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসনে বসে – ২৩বছর

৪০। স্বাধীন সুলতানি আমলের সুলতানরা ছিলেন না – বাঙালি

অধ্যায় দুই

৪১। বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে – ডাকসু, ছাত্রলীগ

৪২। মুক্তিযুদ্ধের সময় ফরিদপুর ও টাঙগাইল কতো নং সেক্টরে ছিলো? – ৮ ও ১১ নং,

৪৩। মুক্তিযুদ্ধেরর প্রথমদিকে মুজিবনগর সরকার এর মিশন ছিলো – ২ টি

৪৪। শ্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয় – ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ

৪৫। প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

৪৬। কাদেরিয়া বাহিনী – টাঙ্গাইল অঞ্চলের

৪৭। মুক্তিযুদ্ধে মোট সেক্টর – ১১ টি

৪৮। রাজশাহী সারদা পুলিশ লাইন আক্রমণ করা হয় – ২৭ মার্চ

৪৯। আকবর বাহিনী – মাগুরা অঞ্চলের

৫০। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১০ ই এপ্রিল

৫১। আওয়ামীলীগ সর্বাত্মক আন্দোলন শুরু করে – পার্লামেন্টারি পার্টির বৈঠকে

৫২। বঙ্গবন্ধু, ভূট্রো ও ইয়াহিয়ার বৈঠক হয় – ঢাকায়

৫৩। ছাত্রলীগের বাঝাইকৃত কর্মীদের নিয়ে গঠিত – মুজিব বাহিনী

৫৪। ২৫ শে মার্চ জাতীয় পরিষদ অধিবেশনে যোগদানের ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুর শর্ত ছিলো – ৪ টি

৫৫। অনিয়মিত বাহিনীর সরকারি নাম – মুক্তিযোদ্ধা

৫৬। শিল্পী জর্জ হ্যারিসন – ইংল্যান্ড এর

৫৭। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন – আব্দুল হান্নান, মেজর জিয়া

৫৭। মুজিবনগর সরকারের কার্যক্রম – ২ ভাগে বিভক্ত

৫৮। ১৯৭০ সালো আওয়ামীলীগ ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানায় – গনরায়ের ভিত্তিতে

৫৯। ১৯৭১ সালে ইয়াহিয়া ঢাকা সফরে আসেন – ১৪ ই মার্চ

৬০। মুক্তিযুদ্ধে চিপ অব ষ্টাফ – লে: কর্ণেল রব ( ডেপুটি – গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার)

৬১। ১৯৭১ সালে ৭ মার্চের জনসেবায় উপস্থিতি – ১০ লক্ষ প্রায়

৬২। অপারেশ সার্চ লাইট পরিকল্পনাকারী – রাও ফরমান আলী

৬৩। অপারেশন সার্চলাইট অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু কে গ্রেফতার – রাত দেড়টায়

৬৪। আল শামসের কার্যক্রম – আল – বদর এর অধীন

৬৫। ঢাকার বাইরে অপারেশন সার্চ লাইট নেতৃত্ব – মেজর জেরারেল খাদিম হোসেন রাজা

৬৭। শহীদ সাবের ও আনোয়ার পাশা – সাহিত্যিক

৬৮। ইয়াহিয়া জাতীয় পরিষদ অধিবেশন স্থগিত করেন – ১ লা মার্চ, পুনরায়

– ২৫ মার্চ।।

৬৯। পাকদের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ – জয়দেবপুর

৭০। ঢাকায় গেরিলা বাহিনী পরিচিত – ক্রাক প্লাটুন

৭১। এমভি সোয়াত ১৯৭১ সালের ৩রা মার্চ – চট্রগ্রামে

৭২। বাংলাদেশের প্রথম মিশন – কলকাতায়

৭৩। মার্চ মাসে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয় – ৩ তারিখে

অধ্যায় : ০৩

৭৪। কোন কাপড় দিয়ে বহু কাহিনী বা কিংবদন্তি সৃষ্টি হয় – মসলিন

৭৫। জাতীয় সঙ্গীত কোন সুরে গাই – বাউল

৭৬। বাঙালি প্রথম কোন কোন সাহিত্যে কর্মের সন্ধান পায় – চর্যাপদ

৭৭। কান্তজীর মন্দির – দিনাজপুরে

৭৮। বাঙালি সমৃদ্ধ সংস্কৃতির অধিকারী – প্রাচীন জাতি

৭৯। চর্যাপদ আবিষ্কারক – পন্ডিত হরপ্রসাদ শাস্রী

৮০। শাব্দিক অর্থ ছাড়াও চর্যাপদের বুঝতে হয় – ভাবার্থ

৮১। আমাদের দেশের মাটি – পলি মাটির

৮২। আলাওলের রচনা – পদ্মাবতী

৮৩। মুগা জাতীয় সিল্ক পরিচিত – পত্রোর্ণ

৮৪। প্রাচীকালে বাংলায় সুনাম ছিল – দুকূল কাপড়ের

৮৫। ভাস্কর্য স্বকীয়তা ও স্বাতন্দ্র্যে উজ্জ্বল এক প্রতিভার নাম – নভেরা আহমেদ

৮৬। যে গান হিন্দু – মুসলমান সবাই গেয়ে থাকে – বাউল, ভাটিয়ালি

৮৭। বাঙালি মুসলমান সমাজে নৃত্যচর্চার দ্বার উন্মেচন করেছিলেন – বুলবুল চৌধুরী

৮৮। কাজী নজরুল ইসলাম মাত্র কুড়ি বছরে গান রচনা করেন – ৬ হাজার

৮৯। পত্রোর্ণ নামে এন্ডি বামুগা জাতীয় সিল্ক তৈরি হতো – মগধ ও পান্ডে

৯০। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যির ইতিহাস রচনা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

৯১। স্থাপত্যকলায় গগনচুম্বী ভবন নির্মাণ পদ্ধতির প্রবর্তক, বিশ্বের বহু বিখ্যাত ভবন ও স্থাপনার নকশাকার – এফ. আর. খান

৯২। সাধারণ মানুষ গানের মাধ্যমে সাধনা করে – আধ্যাত্মিক

৯৩। শহরাঞ্চলে আসর হয় – খেউড় গানের

৯৪। বাংলার স্থাপত্য শিল্পে ইরানী প্রভাব – সুলতানি আমলে

৯৫। বাংলা কীর্তন গানের কাহিনী আসে – রাধা ও শ্রীকৃষ্ণ

৯৬। আমাদের জাতীয় সংগীতের সুর মূর্ছনা সৃষ্টি হয়েছে – রবি ঠাকুরের হাতে

৯৭। কোন সমাজে পুথি সাহিত্যির ব্যাপক কদর হয় – মুসলমান সমাজে

৯৮। জাতির মননের প্রতীক – বাংলা একাডেমী

৯৯। দুকূল কাপড় সুনাম – প্রাচীন কালে

১০০। ঢাকার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, রাজশাহী বরেন্দ্র রিসার্চ মিউজিয়াম – বেসরকারি উদ্যোগে ( বেসরকারি প্রতিষ্ঠান)

১০১। বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা মনন চর্চার প্রতিষ্ঠান – শিশু একাডেমী

১০২। নাগরিক সঙ্গীতের বিকাশ ঘটে – হিন্দুস্থানীয় উচ্চাঙ্গ সংগীতের প্রভাবে

১০৩। চিত্রকলায় পথিকৃৎ – জয়নুল আবেদীন

১০৪। নিধু বাবু – নাগরিক গানের জন্য বিখ্যাত

১০৫। ধর্মমঙ্গল লিখছেন – ঘনরাম

১০৬। বাংলাদেশে প্রচুর পোড়ামাটির কাজ রয়েছে – সোমপুর বিহারে

.

অধ্যায় : ০৪

১০৭। উত্তরা গনভবন – মূল্যবান স্থাপত্য কীর্তির নিদর্শন

১০৮। মোঘল যুগে সোনারগাঁ বিখ্যাত ছিলো – মসলিন শাড়ির জন্য

১০৯। শশীগজ অবস্থিত – ময়মনসিংহ

১১০। ১৯৫৭ সালের ভিক্টোরিয়া পার্কের পূর্ব নাম ( ইংল্যান্ড রানীর নাম) – আন্টাঘর ময়দান

১১১। পানামা নগরে কোন বিষয়টি বিশেষভাবে লক্ষ করা যায় – সুষ্ঠু নগর পরিকল্পনা

১১২। দিঘাপাতিয়ার জমিদার কোন এলাকার জমিদার – নাটোর

১১৩। মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় কোন জমিদারের বাড়ি – বালিয়াটির জমিদার বাড়ি

১১৪। শিয়া মুসলমানদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান – ইমামবাড়া

১১৫। আহসান মঞ্জিল কাদের প্রাসাদ নামে পরিচিত – ঢাকার নবাবদের

১১৬। ইটালীতে তৈরি মূর্তি কোন জাদুঘরে স্থান – ময়মনসিংহ

১১৭। ‘ প্রত্ন ‘ শব্দের অর্থ – প্রাচীন

১১৮। পানাম নগরের উত্তর পাশে ইমারত – ৩১ টি

১১৯। বলধার জমিদার – নরেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরী

১২০। সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানী – সোনারগাঁ

১৩১। তাজহাট জমিদার প্রসাদ – রংপুরে

১৩২। পাথরের ফুলদানি কোন জাদুঘরে – ময়মনসিংহ

১৩৩। পানামা নগরে ইমারত সংখ্যা – ৫২ টি

১৩৪। কোন বাড়িতে লোকশিল্প জাদুঘর – সরদার বাড়ি

১৩৫। রঙ্গিন মোজাইকের -পানামা নগরী প্রতিষ্ঠিত হয় – উনিশ শতকে

১৩৬। কতো দশক পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শাসনের অধীন আমাদের থাকতে হয় – দু দশক

১৩৭। লালবাগ মসজিদটি পুরোনো ঢাকার কোন রোডে – হরনাথ ঘোষ রোডে

১৩৮। ইংরেজদের সমর্থক নবাব কে ছিলেন – আব্দুল গণি

১৩৯। বাংলাদেশের জাতীয় মন্দির – ঢাকেশ্বরী

অধ্যায় – ০৫

১৪০। – গারোদের পরিবার প্রধান – মা

১৪১। বাংলাদেশের কোন জাতিসত্তার গায়ের রং ঈষৎ লোক – চাকমা

১৪২। চাকমাদের মধ্য কারা বউচি খেলে – ছোট মেয়েরা

১৪৩। খাসিয়া জনগোষ্ঠীর অপর নাম – খাসি

১৪৪। গারো মহিলাদের নিজেদের তৈরি পোশাকের নাম – দকশাড়ি

১৪৫। কোন সমাজে রাজার পদটি বংশানুক্রমিক – চাকমা

১৪৬। চাকমারা বাঁশ ও বেদ দিয়ে তৈরি করে – বাদ্যযন্ত্র

১৪৭। সাঁওতাল বিবাহে অনুষ্ঠিত ‘ দোন ‘ ও ‘ ঝিকা ‘ কী – নাচ

১৪৮। চাকমা সমাজের মূল অংশ – পরিবার

১৪৯। কারা অলংকার পড়তে বেশি ভালোবাসে – সাঁওতালরা

১৫০। খাসিয়া কোন অঞ্চলের ক্ষুদ্র জাতিসত্তা – সিলেট

১৫১। গারোদের বিশেষ খাদ্য – কঁচি বাঁশ গাছের গুঁড়ি

১৫২। কারা নিজেকে পোশাক তাঁত দিয়ে তৈরি করে – চাকমা

১৫৩। চাকমা সার্কেলের প্রধান কে – চাকমা রাজা

১৫৪। গারোরা সাধারণত নিজেদের কি নামে পরিচয় দিতে বেশি পছন্দ করে – মান্দি

১৫৫। সালজং বা সূর্য, ছোছুঁম গোয়েবা প্রভূতি দেবদেবীর পূজা করতো – গারোরা

১৫৬। চাকমা সমাজের ধর্মীয় অনুষ্ঠান – গৌতম বুদ্ধের জন্ম ও মৃত্যু দিবস

১৫৭। গারো সমাজের দল হলো – সাংমা ও মারাক

১৫৮। চাকমাদের বৌদ্ধ মন্দির কে কি বলে – কিয়াং

১৫৯। ভারতের কোন রাজ্যে কিছু সাওতাঁল বাস করে – পশ্চিমবঙ্গ

১৬০। কতোগুলো চাকমা পরিবার নিয়ে গঠিত হয় – আদাম

১৬১। গারোদের কাছে কচি বাঁশগাছের গুঁড়ির জনপ্রিয় নাম – মিউয়া

১৬২। বাংলাদেশের ক্ষুদ্রজাতিসত্তা – মঙ্গোলিয়া জনগোষ্ঠীর

১৬৩। চাকমাদের পাড়া বা মৌজা প্রধানকে বলা হয় – হেডম্যান

১৬৪। গারোরা বজ্র দেবতাকে – গোয়েরা বলে

১৬৫। গারোরা উৎপাদন করে – সবজি ও আনারস

১৬৬। চাকমা মেয়েদের পরনের কাপড়ের

নাম – পিনোন

১৬৭। চাকমা সমাজের মূল অংশ – পরিবার

১৬৮। সাঁতালদের প্রধান খাদ্য – ভাত

১৬৯। সাঁওতালদের ধর্ম – হিন্দু ও খ্রিষ্টান

১৭০। কতোগুলো আদাম নিয়ে চাকমাদের – মৌজা গঠিত হয়।

১৭১। সাঁওতালরা – অষ্ট্রেলয়েড জনগোষ্ঠীর লোক

১৭২। মাটির ঘরে বাস করে – সাঁওতালরা

১৭৩। চাকমারা ভাতের সাথে খায় – মাছ, শাকসবজি

১৭৪। চাকমাদের প্রধান খাদ্য – ভাত

১৭৫। গারো সমাজের প্রধান কয়টি দল – পাঁচটি

১৭৬। কতোগুলো পাড়া নিয়ে গঠিত – মৌজা

১৭৭। কিয়াং বলতে বুঝায় – বৌদ্ধ ভিক্ষুদের

১৭৮। গারোরা ‘ চন্দ্র ‘ কে কী বলে ডাকে – ছোছুম

১৭৯। সার্কেল প্রধান চাকমা – চাকমা রাজা

অধ্যায় : ০৬

১৮০। বর্তমানে বাংলাদেশের সম্ভাবনা শিল্প – ওষুধ শিল্প

১৮১। কৃষি ভিত্তিক সমাজ গড়ে ওঠে – প্রাচীন যুগে

১৮২। বাংলাদেশেন পাহাড়ি অঞ্চল কতো ভাগ – ১০ ভাগ

১৮৩। বর্তমানে চিনিকল – ১৭ টি ( আপডেট ১৫ টি)

১৮৪। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে বস্রকল – ৮ টি

১৮৫। বর্তমানে দেশে কতো ধরনের প্রানিজ সম্পদের ব্যবহার রয়েছে – তিন ধরনের

১৮৬। দেশের মোট ভূমির বন – ১৭.৬২%

১৮৭। অতি অল্প সময়ে কোন শিল্পটি বৃহত্তম রপ্তানিমুখী – পোশাক শিল্প

১৮৯। বর্তমানে ইউরিয়া সার – কারখানা আছে ৬ টি

১৯০। প্রাণীজ সম্পদ কে কতো ভাগে ভাগ করা যায়? – ৩ ভাগে

অধ্যায় – ০৭

১৯১। পাকিস্তান ও থাইল্যান্ডে কিশোর অপরাধ – ৭ থেকে ১৮ বছর

১৯২। স্বাভাবিক ভাবে কৌতূহল প্রবণ – শিশুরা

১৯৩। বাংলাদেশ সরকার কতো সালের মধ্য নিরক্ষরতা দূর করতে অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলো? – ২০১৪ সাল

১৯৪। আমেরিকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কত ভাগ ভারতীয় দক্ষ জনশক্তির ওপর নির্ভরশীল? – ২৩%

১৯৫। জাতীয় জনসংখ্যা দিবস – ২ রা ফেব্রুয়ারি

অধ্যায় : ০৮

১৯৬। বায়ুমণ্ডলের গৌণ গ্যাস গুলো কি বলে – ওজোন স্তর

১৯৭। পৃথিবীর ফুসফুস – আমাজন

( বি: দ্র : এই অধ্যায় এর বাকি অংশ ভূগোল পার্টে রয়েছে)

অধ্যায় : ০৯

১৯৮। শাসন বিভাগের প্রধান – রাষ্ট্রপতি

১৯৯। ১৯৭২ সালের সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় মূলনীতি – ৪ টি

২০০। সরকারকে জাহাজের কীসের সঙ্গে তুলনা করা যায়- ইঞ্জিন

২০১। বাংলাদেশের সংসদ – এক কক্ষ বিশিষ্ট

২০২। সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনার – দলিল

২০৩। বাংলাদেশের আইন সভার নির্বাচিত সদস্য – ৩০০ জন

২০৪। রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি – সরকার

২০৫। জনগণের ভোটে পরোক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে কি বলে – প্রজাতন্ত্র

২০৬। কোন দেশের সরকারের সংবিধানের মাধ্যমে কেন্দ্র ও প্রদেশের মধ্য ক্ষমতা বন্টন করা হয়? – যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত

২০৭। জাতি হিসাবে বাংলাদেশের জনগণ – বাঙালি

২০৮। রাষ্ট্র কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান – রাজনৈতিক

২০৯। সরকারের ধরন গুলোর ভিত্তিতে বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্য – ৪ টি

২১০। সরকার রাষ্ট্রের কতোতম উপাদান – ৩য়

২১১। বাংলাদেশ সরকারের জনমত প্রকাশ করে সরকারের কোন বিভাগ – আইন বিভাগ

২১২। বাংলাদেশ সংবিধান প্রণীত হয় – ৪ঠা নভেম্বর, ১৯৭২

২১৩। রাষ্ট্রের মূল চালিকা শক্তি – সরকার

২১৪। বাংলাদেশে কেমন সরকার বর্তমান – মন্ত্রিপরিষদ শাসিত

২১৫। গনতন্ত্রের কয়টি অঙ্গ – ২ টি

২১৬। ধর্মনিরপেক্ষতা রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসাবে গ্রহণ করার উদ্দেশ্য কয়টি – ২ টি

২১৭। সুপ্রিম কোর্টের বিভাগ – ২ টি

২১৮। সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য – ১২টি

২১৯। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন – ৫০ টি

২২০। চেয়ারম্যানসহ কতোজন সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠিত – ২১ জন

২২১। বাংলাদেশের আইনসভার অফিসিয়াল নাম – জাতীয় সংসদ

২২২। এক ব্যক্তি বা এক দলের শাসন – একনায়কতন্ত্র

২২৩। ক্ষমতা বন্টনের নীতির উপর ভিত্তি করে গনতান্ত্রিক সরকার কে কতো ভাগে ভাগ করা যায়? – ২ ভাগে

২২৪। বাংলাদে্শের সংবিধান বিভক্ত – ১১ ভাগে

২২৫। নিম্নদিক থেকে গ্রামাঞ্চল কতোতম স্তর ইউনিয়ন পরিষদ – দ্বিতীয়

২২৬। জাতীয় সংসদে স্পিকার – ১ জন।

Leave a Reply